21 Agrohayon 1431 বঙ্গাব্দ বৃহস্পতিবার ৫ ডিসেম্বর ২০২৪
সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ »
Home / সর্বশেষ / নওগাঁর মান্দায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের ৫ লাখ টাকা মূল্যের যন্ত্রাংশ চুরি

নওগাঁর মান্দায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের ৫ লাখ টাকা মূল্যের যন্ত্রাংশ চুরি

এনবিএন ডেক্স: নওগাঁর মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের ভ্যাপোরাইজার (গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ) রহস্য জনক ভাবে চুরি হয়ে গেছে। ব্যবহার হওয়ার আগেই স্টোররুম থেকে যন্ত্রাংশটি চুরি করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা যন্ত্রাংশটি চুরি হয়ে যাওয়ার বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, ২০০৯ ও ২০১০ সালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি অ্যান্সেথেসিয়া মেশিন সরবরাহ করা হয়। এর একটি মেশিন অপারেশন থিয়েটারে ও অপরটি নতুন ভবনের স্টোররুমে সংরক্ষণ করা হয়েছে। কিন্তু স্টোররুমে থাকা মেশিনটি ব্যবহারের আগেই এর গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ ভ্যাপোরাইজার (রোগিকে অজ্ঞানের জন্য প্রয়োগকৃত ঔষুধের মাত্রা নির্ণয়কারী যন্ত্র) চুরি হয়ে গেছে।
জানা গেছে, যন্ত্রাংশটির মূল্য ৫ লক্ষাধিক টাকা। স্টোরকিপারের দায়িত্বে থাকা আকবর হোসেনও এবিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি। যন্ত্রটি চুরি যাওয়ার বিষয়ে হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে জানাজানি হলেও তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বা দপ্তরে জানানো হয়নি। এ বিষয়ে কোনো তদন্তেরও উদ্যোগ নেননি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ডা. ফজলুর রহমান চুরি যাওয়া যন্ত্রাংশটি বিষয়ে বলেন, ভ্যাপোরাইজার অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। যন্ত্রটির সাহায্যে রোগিকে অজ্ঞানের জন্য ব্যবহৃত ওষুধের মাত্রা নির্ণয় করা হয়। এটি না থাকলে অ্যানেসথেসিয়া মেশিন অকার্যকর হয়ে পড়ে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ এটিএম মোকারম হোসেন যন্ত্রাংশটি গায়েব হওয়ার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কবে কিভাবে যন্ত্রাংশটি চুরি গেছে তা তিনি জানেন না। তিনি এ কর্মস্থলে যোগদানের পূর্বে এটি হাসপাতালে সরবরাহ করা হয়েছে। এ কারণে চুরির দায় তার নয় বলেও দাবি করেন তিনি। বিষয়টি তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান।

নওগাঁর মান্দায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অ্যানেসথেসিয়া
মেশিনের ৫ লাখ টাকা মূল্যের যন্ত্রাংশ চুরি
এনবিএন ডেক্স: নওগাঁর মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের ভ্যাপোরাইজার (গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ) রহস্য জনক ভাবে চুরি হয়ে গেছে। ব্যবহার হওয়ার আগেই স্টোররুম থেকে যন্ত্রাংশটি চুরি করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা যন্ত্রাংশটি চুরি হয়ে যাওয়ার বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে, ২০০৯ ও ২০১০ সালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুটি অ্যান্সেথেসিয়া মেশিন সরবরাহ করা হয়। এর একটি মেশিন অপারেশন থিয়েটারে ও অপরটি নতুন ভবনের স্টোররুমে সংরক্ষণ করা হয়েছে। কিন্তু স্টোররুমে থাকা মেশিনটি ব্যবহারের আগেই এর গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রাংশ ভ্যাপোরাইজার (রোগিকে অজ্ঞানের জন্য প্রয়োগকৃত ঔষুধের মাত্রা নির্ণয়কারী যন্ত্র) চুরি হয়ে গেছে।
জানা গেছে, যন্ত্রাংশটির মূল্য ৫ লক্ষাধিক টাকা। স্টোরকিপারের দায়িত্বে থাকা আকবর হোসেনও এবিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি। যন্ত্রটি চুরি যাওয়ার বিষয়ে হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে জানাজানি হলেও তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বা দপ্তরে জানানো হয়নি। এ বিষয়ে কোনো তদন্তেরও উদ্যোগ নেননি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অ্যানেসথেসিয়া বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ডা. ফজলুর রহমান চুরি যাওয়া যন্ত্রাংশটি বিষয়ে বলেন, ভ্যাপোরাইজার অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। যন্ত্রটির সাহায্যে রোগিকে অজ্ঞানের জন্য ব্যবহৃত ওষুধের মাত্রা নির্ণয় করা হয়। এটি না থাকলে অ্যানেসথেসিয়া মেশিন অকার্যকর হয়ে পড়ে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ এটিএম মোকারম হোসেন যন্ত্রাংশটি গায়েব হওয়ার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, কবে কিভাবে যন্ত্রাংশটি চুরি গেছে তা তিনি জানেন না। তিনি এ কর্মস্থলে যোগদানের পূর্বে এটি হাসপাতালে সরবরাহ করা হয়েছে। এ কারণে চুরির দায় তার নয় বলেও দাবি করেন তিনি। বিষয়টি তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে ব্যবস্থা নেবেন বলে জানান।

আরও পড়ুন...

মোহাম্মদ আবদুল করিম পলাশ এর জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

আরটিভি’র সংবাদ প্রযোজক মুহম্মদ আবদুল কাইয়ূম পাভেল এর বড় ভাই মোহাম্মদ আবদুল করিম পলাশ আর …