আজমিরীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি:
আজমিরীগঞ্জ পাহাড়পুর বাজারে খাস ভূমি বন্দোবস- নিয়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে ভোগ দখলকারী ১৭টি ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করে অবৈধভাবে দখল নেয়ার জন্য উপজেলা ভূমি অফিসকে ম্যানেজ করে দখল পায়তারা করছেন এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল। পাহাড়পুর বাজারের ১৭ জন ভূমিহীনদের বন্দোবস- কাটা দিতে প্রভাবশালী মহলটির দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে। বিশেষ সূত্র জানায়, প্রভাবশালী মহলটি উপজেলা ভূমি অফিসের নাজির সুমনের সাথে গোপন সাখ্যতা রয়েছে। এমনকি উপজেলা ভূমি অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে উৎসুকের বিনিময়ে ওই ব্যবসায়ীদের নামে যাতে বন্দোবস- ও ভিট লাইসেন্স না দেয়ার জন্য তারা গোপন চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ব্যবসায়ী সূত্র থেকে জানা যায়, গত ২০১১ সালের ১১ নভেম্বর জেলা প্রশাসনক বরাবরে আব্দুল মতিন,আবুল কালাম,আব্দুল লতিফ,পাপিয়া আক্তার,মজিবুর রহমান,অনিল চন্দ্রশীল,বিকাশ চন্দ্রদাস,বিধুবোষন দাস,জয়কৃষ্ণ বৈষ্ণব,শোমেশ চন্দ্র দাস,গনেশ চন্দ্র দাস,জঞ্জয় কুমার দাস,হরেন্দ্র চন্দ্র দাস,ইন্দ্রজিৎ দাস,আব্দুর রহমান আজাদ,লিংকন বৈষ্ণব,মহিতোষ বৈষ্ণব উক্ত ১৭ জন ব্যবসায়ী পাহাড়পুর মৌজার ১নং খতিয়ানের ১৬৩৩/১১১৯নং দাগের জেএল নং ০১ খাস জমির পূনরায় বন্দোবস- ও ভিট লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। এই আবেদনের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক আজমিরীগঞ্জ ভূমি অফিসকে সরজমিনে তদন- করে বন্দোবস- দেয়ার প্রদিবেদন করা নির্দেশ দেন। কিন- উপজেলা ভুমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ রহস্য জনক কারনে ভোগ দখলকারী ও বাজার ভিট লাইসেন্স আবেদনকারীদের ভিট লাইসেন্স না দিয়ে এলাকা একটি প্রভাবশালী মহলের সাথে গোপনে গোলবৈঠক করেন। এর ফাঁেক ওই প্রভাবশালী মহল বাজার ভিট লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। এবং ভিট লাইসেন্স পাওয়ার পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে গত এক সপ্তাহ ধরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, যদি ওই ১৭ জন দরিদ্র ব্যবসায়ীদের বাজার ভিট লাইসেন্স না দেয়ায় হয় তাহলে ওই দুই পক্ষের মাঝে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ঘটতে আশংকা করছেন স’ানীয়রা।
Home / সারাদেশ / সিলেট / আজমিরীগঞ্জের পাহাড়পুর বাজারের ১৭ জন ব্যবসায়ীকের উচ্ছেদ করতে প্রভাবশালী মহলের দৌরঝাপ ॥ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের আশংকা
আরও পড়ুন...
দীর্ঘ একবছরে পাকা হয়নি আজমিরীগঞ্জ-কাকাইলছেও রাস্তাটি ॥ দূর্ভোগ পোহাচ্ছে ভাটি অঞ্চলের হাজারো মানুষ
আজমিরীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: আজমিরীগঞ্জ-কাকাইলছেও রাস্তাটি দীর্ঘ এক বছরে পরিপূর্ণভাবে পাকা হয়নি। খানাখন্দে পরিণত রাস্তাটি সামান্য …